ইসকনের সাবেক নেতা ও বাংলাদেশ সম্মিলিত সনাতনী জাগরণ জোটের মুখপাত্র চিন্ময় কৃষ্ণ দাসকে রাষ্ট্রদ্রোহ মামলায় গত ২৫ নভেম্বর রাজধানী ঢাকা থেকে গ্রেফতার করা হয়। বর্তমানে তিনি চট্টগ্রামের কারাগারে আছেন। এই গ্রেফতারকে কেন্দ্র করে সোশ্যাল মিডিয়ায় দাবি করা হচ্ছে যে, মার্কিন প্রতিনিধি পরিষদের সাবেক সদস্য তুলসী গ্যাবার্ড মন্তব্য করেছেন, চিন্ময়ের গ্রেফতার বেআইনি।
তবে ফ্যাক্ট-চেকিং প্রতিষ্ঠান ফ্যাক্টওয়াচের অনুসন্ধানে দেখা গেছে, এই দাবি সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন। তুলসী গ্যাবার্ডের কোনো ভেরিফায়েড সোশ্যাল মিডিয়া প্রোফাইল বা অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে এ ধরনের কোনো মন্তব্য পাওয়া যায়নি।
এ বিষয়ে সম্প্রতি একটি সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গত ৩ ডিসেম্বর যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তরের নিয়মিত ব্রিফিংয়ে চিন্ময় কৃষ্ণ দাসের প্রসঙ্গে প্রশ্ন ওঠে। ওই প্রশ্নে তুলসী গ্যাবার্ডকে ইসকনের সদস্য হিসেবে উল্লেখ করে দাবি করা হয় যে, চিন্ময়ের গ্রেফতার বেআইনি এবং তার আইনজীবী হামলার শিকার হয়েছেন।
উত্তরে পররাষ্ট্র দপ্তরের মুখ্য উপ-মুখপাত্র বেদান্ত প্যাটেল বলেন, এ বিষয়ে তার কাছে সুনির্দিষ্ট তথ্য নেই। তবে গ্রেফতারকৃত ব্যক্তির মৌলিক মানবাধিকার ও সঠিক প্রতিনিধিত্ব নিশ্চিত করতে যুক্তরাষ্ট্র বরাবরই জোর দিয়ে আসছে।
অন্যদিকে, তুলসী গ্যাবার্ড সরাসরি কোনো মন্তব্য না করলেও এই প্রশ্নের সূত্র ধরে ফেসবুকে বিভ্রান্তিকর পোস্ট ছড়ানো হয়েছে।
ফ্যাক্টওয়াচের প্রতিবেদনে স্পষ্টতই উল্লেখ করা হয়েছে যে, তুলসী গ্যাবার্ড চিন্ময়ের গ্রেফতার নিয়ে কোনো মন্তব্য করেননি। তাই এ বিষয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়ানো পোস্টগুলো মিথ্যা এবং উদ্দেশ্যমূলক।
তবে ফ্যাক্ট-চেকিং প্রতিষ্ঠান ফ্যাক্টওয়াচের অনুসন্ধানে দেখা গেছে, এই দাবি সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন। তুলসী গ্যাবার্ডের কোনো ভেরিফায়েড সোশ্যাল মিডিয়া প্রোফাইল বা অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে এ ধরনের কোনো মন্তব্য পাওয়া যায়নি।
এ বিষয়ে সম্প্রতি একটি সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গত ৩ ডিসেম্বর যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তরের নিয়মিত ব্রিফিংয়ে চিন্ময় কৃষ্ণ দাসের প্রসঙ্গে প্রশ্ন ওঠে। ওই প্রশ্নে তুলসী গ্যাবার্ডকে ইসকনের সদস্য হিসেবে উল্লেখ করে দাবি করা হয় যে, চিন্ময়ের গ্রেফতার বেআইনি এবং তার আইনজীবী হামলার শিকার হয়েছেন।
উত্তরে পররাষ্ট্র দপ্তরের মুখ্য উপ-মুখপাত্র বেদান্ত প্যাটেল বলেন, এ বিষয়ে তার কাছে সুনির্দিষ্ট তথ্য নেই। তবে গ্রেফতারকৃত ব্যক্তির মৌলিক মানবাধিকার ও সঠিক প্রতিনিধিত্ব নিশ্চিত করতে যুক্তরাষ্ট্র বরাবরই জোর দিয়ে আসছে।
অন্যদিকে, তুলসী গ্যাবার্ড সরাসরি কোনো মন্তব্য না করলেও এই প্রশ্নের সূত্র ধরে ফেসবুকে বিভ্রান্তিকর পোস্ট ছড়ানো হয়েছে।
ফ্যাক্টওয়াচের প্রতিবেদনে স্পষ্টতই উল্লেখ করা হয়েছে যে, তুলসী গ্যাবার্ড চিন্ময়ের গ্রেফতার নিয়ে কোনো মন্তব্য করেননি। তাই এ বিষয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়ানো পোস্টগুলো মিথ্যা এবং উদ্দেশ্যমূলক।